টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের পাঁচে উঠার হাতছানি। নিউ জিল্যান্ডকে পাঁচ টি-টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ করলে র্যাংকিংয়ে বড় লাফ দেবে বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়ার মতো দলকে পেছনে পেলে শীর্ষ পাঁচে উঠবে বাংলাদেশ। উপরে থাকবে ইংল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান ও নিউ জিল্যান্ড। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বর্তমান র্যাংকিং ১০। রেটিং পয়েন্ট ২৩৪। ৫ টি-টোয়েন্টির এই সিরিজ শুরু হবে ১ সেপ্টেম্বর। বাকি ৪টি খেলা হবে ৩, ৫, ৮ ও ১০ সেপ্টেম্বর। বিকেল ৪টায় সবগুলো খেলা অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এ মাঠেই কিছুদিন আগে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। যদি নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে একই ব্যবধানে সিরিজ জিতে বাংলাদেশ তাহলে র্যাংকিংয়ে ছয়ে উঠবে। রেটিং পয়েন্ট হবে ২৪৪। যদি টি-টোয়েন্টির সেরা পাঁচটি দলের একটি হতে হয় তাহলে কিউইদের হোয়াইটওয়াশ করতেই হবে। ৫-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতলে বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট হবে ২৪৮। এছাড়া ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ জিতলেও বাংলাদেশ ছয়ে উঠবে। রেটিং পয়েন্ট হবে ২৪১। পাঁচ ম্যাচের এ সিরিজ থেকে র্যাংকিংয়ে বড় লাফ দেওয়ার পাশাপাশি ১৪ রেটিং পয়েন্ট পাওয়ার সূবর্ণ সুযোগ বাংলাদেশের।
এ সুযোগ হাতছাড়া করবেন কি সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহরা? ২০১৩ সালের পর বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে নিউ জিল্যান্ড। দুই দল এখানে মাত্র একটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে। ২০১৩ সালে মিরপুরে অনুষ্ঠিত হওয়া সেই ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল ১৫ রানে। কিউইদের বিপক্ষে ১০ টি-টোয়েন্টি খেলেছে বাংলাদেশে। হেরেছে প্রতিটি ম্যাচ। এবার ঘরের মাঠে বাংলাদেশ জিততে পারে কি না সেটাই দেখার। ২৪ আগস্ট ঢাকায় পা রাখবে নিউ জিল্যান্ড ক্রিকেট দল। ঢাকায় পা রেখে অতিথিরা তিনদিনের কোয়ারেন্টাইন করবেন। এরপর প্রস্তুতিতে নামবেন। এরই মধ্যে দুই ক্রিকেটার কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম ও ফিন অ্যালেন ঢাকায় পৌঁছেছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।